Untold Story
Extra

Extra

10 years ago, this is what we experienced while putting dedicated effort into our research project. We didn't fail; our project, the search engine "Pipilika," became one of the most successful projects in the history of SUST.

Despite working hard on it for two years (while most people only work for the final year), we were never given proper recognition for our efforts. We climbed uphill, hoping the snowball would roll downward and grow bigger and bigger. However, we were betrayed by our thesis supervisor.

Now, let's talk about effort. If someone puts in so much effort when it is easier to just get by, if a random couple of students can create a project and secure funding of over a million dollars from a remote Bangladeshi university, only to be betrayed.

Imagine realizing that something you hold dear, something you have a deep emotional attachment to, is taken away by a thieving lecturer. How do you think Bangladesh or Bangladeshi universities can achieve self-sustaining research? By backstabbing the students themselves? By exploiting the intellectual aspirations of those interested?

How can you expect Bangladeshi universities to eventually conduct top-level research like the leading universities worldwide? How? By pursuing opportunities in America and achieving the American dream? :v

Say no to intellectual abuse!

গোটা শহরটা ঢেকে গেছে বিশাল বিশাল বিল বোর্ডে। বাপরে! অবাক হয়ে ভাবে! অ্যাত্ত বড়! ঐ যে একটা P এর মাথাটা কেটে জিনিসটা বানিয়েছিল, হুবুহ একই রকম রেখে দিয়েছে। অর্ধেক কাটা p এর মাথার উপর বিশাল দুইটা এন্টেনা। হুবুহ সে যেমন বানিয়েছিল। প্রত্যেকটা পিক্সেল তার অনেক অনেক পরিচিত।

যদিও রঙটা পছন্দ হয় নি। কিভাবে এত সুন্দর জিনিস টাকে এত কদাকার রঙ করতে পারল? সে হাটে আর দেখে। কিছুদুর পর পর গেলে আরেকটা বিল বোর্ড, একটা থেকে আরেকটা আরো বড়। ভার্সিটির ইতিহাসে কোনো প্রজেক্ট এত বড় হয় নি। কখনো ভাবে নি তার এই প্রজেক্টটি এত বড় হয়ে যাবে। এত নাম করবে। খুব কষ্ট লাগে, পরের মুহুর্তেই খুব আনন্দ লাগে। নিজের সাথে একটা বড় চ্যালেঞ্জ জিতে গেছে সে।

Pipilika Billboards

ভার্সিটির শুরুতে সে নিজের কাছে পণ করেছিল, অন্যদের মত সিজিপিএর পেছনে দৌড়াবে না, প্রজেক্ট বানাতে খুব ভালো লাগতো তার। সারাক্ষণ কম্পিউটারের সামনে উপুর হয়ে বসে থাকতে তার এক্টুও অসুবিধা হয় না। অন্যদের মত কোর্স পাশের প্রজেক্ট ও তার করতে ইচ্ছে হয় না। তার স্বপ্ন ছিল সে বড় কোনো কিছু একটা বানিয়ে ফেলবে। থার্ড ইয়ারের প্রথম দিকে একদিন তার মাথায় ঢুকেছিল সার্চ ইঞ্জিন বানাবে, গুগলের মত না হলেও কাছাকাছি কিছু। প্রথমে বন্ধুরা কেউ বিশ্বাস করে নি, এটা বানানো সম্ভব। কিন্তু সে কাজ করে গেছে, দিনের পর দিন রাতের পর রাত। একমাত্র রুম মেট চিস্তী ছাড়া বাকি সবাই একে একে প্রজেক্ট থেকে চলে গেছে। এই প্রজেক্টের কাজ করতে গিয়ে কত কোর্স ড্রপ ও দিয়েছে সে। কিন্তু একে একে সার্চ ইঞ্জিনের সব কিছু তার আয়ত্বে এসে গেছে, ক্রাওলার, ইন্ডেক্সার, রিভার্স ইন্ডেক্সিং, ডিস্ট্রিবিউটেড সিস্টেম।

আজ তার সেই স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। গ্রামীণ ফোনের ফান্ডিং পেয়ে তার সেই সার্চ ইঞ্জিন প্রজেক্ট সারা দেশ জুড়ে ছড়িয়ে গেছে। সে ভাবতেও পারে নাই তার প্রজেক্ট এত দূর চলে আসবে। তার প্রজেক্টে তার ভার্সিটির সুনামও অনেক বেড়ে গেছে। সোশাল মিডিয়া জুড়ে শুধু তার প্রজেক্ট নিয়ে শেয়ার আলোচনা।

গত সপ্তাহে উদ্ভোদন হয়েছে,, সে আর চিস্তী টিভিতে দেখেছে। তাদের সুপার ভাইজার টিভিতে টক শো তে এসেছিলেন। কিন্তু তিনি কেন জানি একবারো আমাদের নামটা বলেন নাই। যাকজমক করে উদ্ভোদন হলো সোনারগাও হোটেলে অনুষ্ঠান করে। কিন্তু সেখানেও তার নাম টা বলা হয় নাই কেন জানি।

কিন্তু কেন? ভাইয়া তো বিট্রে করার কথা না। এত বছর একসাথে ল্যাবে কাজ করেছি আমরা। এক সাথে ঘুমিয়েছি। মেসে এসে ভাই আমাদের সাথে তামিল সিনেমাও দেখত। নাহ, ভাইত এই কাজ করতেই পারে না। সে কি ভাই কে বলবে? যে ভাই আমাদের নাম একবারও বলছে না কেন? নাহ কেমন দেখায় ব্যাপারটা।তার সব চেয়ে বিশ্বস্ত বড় ভাই আমার নামটা কেন বলেছে না জিজ্ঞেস করবে? ভাইকে বলতে যাওয়া কেমন ছোটোলোকি হয়ে যাচ্ছে না?

সে হাটে আবার অবাক হয়ে বড় বড় বিলবোর্ড গুলো দেখে। খুব ভালো লাগছে তার। একটু খারাপও লাগছে। ভার্সিটির ইতিহাসের সব চেয়ে প্রিমিয়াম, সব চেয়ে ম্যাচুরড, সব চেয়ে বড়, সাক্সেস্ফুল প্রজেক্টটাকে দাড়া করিয়ে সে নিজেকে খুজে পাচ্ছে না কেন?

নিজের সৃষ্টির সামনে নিজেকে খুব ক্ষুদ্র মনে হচ্ছে।

একদিন টি এস সি র কাছে আসতে এক আপু হাতে একটা লিফলেট ধরায় দেয়।

কি এটা?

অহ! পিপীলিকার ইউজার ম্যানুয়াল!!

সে হেসে ফেলে,

মনে মনে বলে,

খালি এইটাই হয়তো বাকি ছিল!!!

Pipilika liflet in hand

Pipilika related posts Pipilika related posts Pipilika related posts