প্রমানসমূহ
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরেও পিপীলিকায় কাজ

প্রথম বাংলা সার্চ ইঞ্জিন ‘পিপীলিকা’র মেধাসত্ত্ব চুরি এবং ‘শিক্ষক’ ডক্টর রুহুল আমিনের মুখোশ উন্মোচন - প্রমাণ ৫

দেখা যাচ্ছে ২০১২ এর ফেব্রুয়ারিতে সরল মনে বুরহান এবং চিশতি তাদের শ্রমের ফষল হ্যান্ডওভার করছে।

কোড রেপোজিটরি এক্সেস দেয়া হচ্ছে

(তাদের চাকরিতে জয়েন ছিল ২০১১ এর এপ্রিল মাসে )

Working after university period at Pipilika

এই স্ক্রিনশট টি তে প্রমানিত যে আমরা ২০১১-২০১২ তে পিপীলিকা প্রজেক্টের উন্নয়ন করেছি। এবং JSON প্রসেসিং এর কাজ আমরা গ্রাজুয়েশন শেষ করার পরেও উন্নয়ন করা হয়েছে

Working after university period at Pipilika

দেখা যাচ্ছে উদ্ভোদনের ঠিক আগে আগেই এপ্রিল ১ ২০১৩ তারিখে তিনি আমার কাছ থেকে সুকৌশলে পিপীলিকার লোগোর ভেক্টর ফাইল টি হাতিয়ে নিচ্ছেন। তখন তাকে সহায়তা না করলে কিন্তু তার এই এত বড় বড় বিল বোর্ড যার সামনে নিজেকে ক্ষুদ্র ও অসহায় মনে হয়েছিল সেটা দেখতে হত না। কিন্তু সেটা কি পিপীলিকার জন্য খুব ভালো হত?

উনার সম্ভবত গোল্ড ফিসের মেমরি তাই তিনি শুধু আমার এই কাজ টুকুই স্বীকৃতি দিয়েছেন। এভাবে ড্রিস্ট্রিবিউটেড সিস্টেম ডিজাইন, ক্রলার লিখা, প্রথম ভার্শনের ইন্ডেক্সার বানানো, ডাটাবেইজ ডিজাইন, ইউ আই ডিজাইন, ওয়েব ফ্রন্টেন্ড এপিআই ডেভেলপমেন্ট সব কিছুর থেকে আমি হয়ে যাই শুধু লোগো ডিজাইনার 🙂

Working after university period at Pipilika

Working after university period at Pipilika